আপনি পড়ছেন

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার জন্য সৌদি আরবকে দায়ী করে ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেছেন ৮০০ মার্কিন নাগরিক। 

twin tower attacks in usa

চলতি সপ্তাহেই মামলাটি করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটানের ফেডারেল আদালতে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের ওই ঘটনা ৯/১১ নামে পরিচিত। মামলায় বাদিপক্ষ উল্লেখ করেছে, আল-কায়েদার সন্ত্রাসীরা এ হামলা চালিয়েছে।

বাদি পক্ষের দাবি, 'হামলাকারী আল-কায়েদাকে তহবিল এবং সমর্থন যুগিয়েছে সৌদি আরব এবং ওই হামলায় জড়িত অন্তত তিনজনের সঙ্গে আল-কায়েদার সরাসরি সম্পর্ক ছিল।' এ ক্ষেত্রে সৌদি আরবের ভূমিকা শঠতাপূর্ণ বলে মামলায় উল্লেখ করেন তারা।

সৌদি সরকারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা আল-কায়েদাকে বস্তুগত সহায়তা এবং সম্পদের যোগান দিয়েছে দাবি করে বাদিপক্ষ আরো বলেছে, 'সৌদি রাজপরিবার জড়িত না হলে ৯/১১'র হামলা চালানো সম্ভব হতো না। ফলে ৯/১১ ঘটনায় নিহত এবং আহতদের পুরোপুরি ক্ষতিপূরণ দিতে সৌদি আরবকে বাধ্য করা হোক।'

তারা দাবি করে, '৯/১১ ঘটনায় জড়িত ১৯ জন বিমান ছিনতাইকারীর ১৫ জনই সৌদির নাগরিক ছিল। প্রাপ্ত আলামতের ভিত্তিতে আরো মনে করা হয় যে, তাদের কারো কারো সঙ্গে সৌদি উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের যোগসাজশ ছিল।'

৯/১১ হামলার জন্য অনেক আগে থেকেই সৌদি আরবকে দায়ী করে আসছিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু সৌদি সব সময় এ দাবি অস্বীকার করে এসেছে। এতো দিন এ বিষয়ে কোনো মার্কিন নাগরিক মামলার সুযোগ পাননি। কিন্তু ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মার্কিন নাগরিকরা সৌদি আরবকে দায়ী করে মামলা করলেন। ধারণা করা হচ্ছে, এ ঘটনার ফলে দুই দেশের সম্পর্ক ক্রমেই জটিল হয়ে উঠবে। 

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.