ডেস্কটপের তুলনায় ল্যাপটপ বহন করা সহজ। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, অধিকাংশ মানুষ ডেস্কটপের চেয়ে ল্যাপটপেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। কারণ হিসেবে ব্যবহারকারীরা জানিয়েছেন, ল্যাপটপ সহজে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বহন করা যায়। তাছাড়া বিদ্যুৎ চলে গেলেও ল্যাপটপে কাজ চালিয়ে নিতে কোনো অসুবিধা হয় না। তবে এমন অনেকেই আছেন যারা ল্যাপটপ ব্যবহারের সঠিক নিয়মকানুন জানেন না।

about jealousy

ফলে ভুল নিয়মে ল্যাপটপ ব্যবহার করে শরীরে নানা রোগ-বালাই বাসা বাঁধে। মেরুদণ্ডের ব্যথা, কোমরে ব্যথা, চোখ ব্যথা, মাথা ব্যথাসহ অনেক রোগ শুধু ভুল নিয়মে ল্যাপটপ ব্যবহার থেকেই হয়ে থেকে। আসুন জেনে নেই, ল্যাপটপ ব্যবহারের সঠিক নিয়ম।

১. ল্যাপটপ ব্যবহারের জন্য চাই নির্দিষ্ট জায়গা। অবশ্যই চেয়ার ও টেবিল থাকা চাই। চেয়ার যেন টেবিলের চেয়ে বেশি উঁচু বা নিচু না হয়। চেয়ারে বসে কোমর সোজা রেখে ল্যাপটপ চালানো যায় এমন উচ্চতার টেবিল ব্যবহার করুন।

২. ঘাড় ব্যথা ও চোখের সমস্যা থেকে বাঁচতে সোজাসুজি ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে কাজ করুন। ল্যাটপের স্ক্রিন বরাবর চোখ রাখুন। চোখ ও ঘাড় যেন উঁচু বা নিচু হয়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।

৩. চেয়ারে একটি বালিশ বা কুশন দিয়ে রাখুন। যাতে কোমর সোজা থাকে।

৪. দীর্ঘ সময় বসে থাকবেন না। কিছুক্ষণ পর পর বিরতি দিন। একটু হেঁটে আসুন। চাইলে উঁচু টেবিলে ল্যাপটপ রেখে দাঁড়িয়েও কাজ করতে পারেন।

৫. ল্যাপটপ কোলে রেখে কাজ করবেন না। কিংবা সোফায় বা বিছানায় শুয়ে অথবা বসে ল্যাপটপ চালাবেন না। এতে ঘাড় ও চোখের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৬. দীর্ঘ সময় ল্যাপটপের কী বোর্ড ব্যবহার করবেন না। আলাদা কী বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করুন।

Stay ahead of the curve with the latest news and insights on technology, mobile computing, laptops, and outer space. Our team of expert writers brings you in-depth analysis of the latest trends and breakthroughs, along with hands-on reviews of the newest gadgets and devices. From the latest smartphones to the mysteries of the cosmos, we've got you covered.