প্রযুক্তির এ দুনিয়ায় অসম্ভব বলে কিছুই যেন নেই। সব কিছুই চলে এসেছে মানুষের হাতের নাগালে। প্রযুক্তির সহায়তায় সমুদ্রের তলদেশেও প্রশস্ত পথ আবিস্কার করেছে মানুষ। সেই প্রযুক্তির হাত ধরেই এবার পানির নিচে তথ্য ভাণ্ডার স্থাপন করার কাজ করতে যাচ্ছে বিশ্বখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট।

microsoft bass

জানা গেছে, সমুদ্র ও তার পার্শ্ববর্তী মানুষদের প্রযুক্তিগত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সমুদ্রের পানির নিচে ডেটা সেন্টার বা তথ্য ভাণ্ডার করার বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছে মাইক্রোসফট। প্রজেক্টটি সফল হলে এ থেকে পৃথিবীর কোটি কোটি সমুদ্রের তীরবর্তী মানুষকে সহজেই সেবা দিতে পারবে মাইক্রোসফট।

মাইক্রোসফট প্রকল্পটির নাম দিয়েছে 'প্রজেক্ট ন্যাটিকক'। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তাঁদের পরিকল্পনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ক্লাউড সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ।

প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, পানির নিচে প্রতিষ্ঠানটির তথ্য ভাণ্ডার করার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এখন কৌশলগত সুবিধার জন্য বিভিন্ন অদ্ভুত জায়গা বেছে নিচ্ছে। আর এ ধারাটি সুইডেনের লুলিয়াতে তথ্য ভাণ্ডার স্থাপন করে ফেসবুক জারি করেছে বলে দাবী করছে তারা। পাশাপাশি আয়ারল্যান্ডের ক্লোনিতে আরেকটি তথ্য ভাণ্ডার স্থাপন করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফেসবুক। তবে এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই সার্চ জায়ান্ট গুগলও। ফিনল্যান্ডের হামিনাতে গুগলের ডেটা সেন্টার কুলিং সিস্টেম হিসেবে সমুদ্রের বায়ুকে কাজে লাগাচ্ছে গুগল।

 

আপনি আরো পড়তে পারেন

এবার লন্ডনের রাস্তায় চালকবিহীন গাড়ি

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকেই ভয়েস ও ভিডিও কল করা যাচ্ছে

স্ট্যাটাসের প্রতিক্রিয়া জানাতে ফেসবুকের নতুন ফিচার

Stay ahead of the curve with the latest news and insights on technology, mobile computing, laptops, and outer space. Our team of expert writers brings you in-depth analysis of the latest trends and breakthroughs, along with hands-on reviews of the newest gadgets and devices. From the latest smartphones to the mysteries of the cosmos, we've got you covered.