আপনি পড়ছেন

ইচ্ছামাফিক ব্রেক্সিট বাস্তবায়নের স্বপ্ন ছিলো ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের। এ কারণে নিজের ক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে মধ্যবর্তী নির্বাচন ডেকেছিলেন তিনি। অপ্রয়োজনীয় এই নির্বাচনে প্রত্যাশিত ফল পাননি তিনি। দেখা যাচ্ছে, ক্ষমতা বাড়াতে গিয়ে উল্টো ক্ষমতা হারানোর মুখে পড়েছেন তিনি।

theresa may close to lose his power

ব্রিটেনে পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার কথা ছিলো ২০২০ সালে। কিন্তু থেরেসা মে নিজের ইচ্ছায় নির্বাচন ডাকেন ২০১৭ সালেই। গতকাল ব্রিটেনজুড়ে ভোট গ্রহণ হয়।

কনজারভেটিভ দলের এই প্রধানমন্ত্রী দলকেও ফেলে দিয়েছেন বড় বিপদের মুখে। কারণ তার ডাকা নির্বাচনে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে কনজারভেটিভ দল।

থেরেসা মের আগে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ডেভিড ক্যামেরন। তিনি বৃহত্তম রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের তুলনায় তার দলকে অন্তত ১০০ বেশি আসনে জিতিয়েছিলেন। কিন্তু থেরেসা মের ডাকা অহেতুক নির্বাচনে কনজারভেটিভ দল ও লেবার পার্টির মধ্যে ব্যবধান আর আগের মতো নেই।

এই নির্বাচনে মোট আসন ৬৫০টি। এককভাবে সরকার গঠন করতে হলে কোনো দলকে অন্তত ৩২৬টি আসনে জিততে হয়। কনজারভেটিভ দল সর্বশেষ নির্বাচনে ৩৩০ আসন নিয়ে এককভাবে সরকার গঠন করেছিলো। থেরেসা মে চেয়েছিলেন এই আসন সংখ্যা আরো বাড়িয়ে তার ক্ষমতাকে আরো নিরঙ্কুশ করতে।

কিন্তু ৬৫০ আসনের মধ্যে ৬৪৯ আসনের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে কনজারভেটিভ দল পেয়েছে ৩১৮টি আসন। অর্থাৎ এখন শুধু কনজারভেটিভ দলের এমপিদের নিয়ে সরকার গঠনের অধিকার আর নেই। থেরেসা মেকে সরকার গঠন করতে হলে এখন দলে নিতে হবে প্রতিপক্ষকেও।

ঘোষিত ফলাফলে দেখা গেছে কনজারভেটিভ দল পেয়েছে ৩১৮ আসন, লেবার পার্টি পেয়েছে ২৬১ আসন, ৩৫টি আসন পেয়েছে স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি, লিবারেল ডেমোক্র্যাট পেয়েছে ১২টি আসন। 

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.