আপনি পড়ছেন

ফিলিস্তিনের শীর্ষ ব্যবসায়ী ও জর্ডান বাদশাহর ঘনিষ্ট বন্ধু সাবিহ আল মাসরিকে মুক্তি দিয়েছে সৌদি আরব। রোববার তিনি মুক্তি পান বলে মাসরির পারিবারিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। আর খবরটি জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম মিডলইস্ট মনিটর।

sabih al masri jordan palestine

খবরে বলা হয়, এখন তিনি তার ইচ্ছানুযায়ী যে কোনো দেশে ফিরতে পারবেন। সাবিহ আল মাসরি একই সঙ্গে ফিলিস্তিন, জর্ডান ও সৌদি আরবের নাগরিক।

মিডলইস্ট মনিটর জানায়, আটকের পর মাসরিকে ব্যাবসায়িক পার্টনার ও তার ব্যবসা সম্পর্কে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ফিলিস্তিন, জর্ডান ও সৌদি আরবে তার প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে। রোববার তাকে আটকের খবর সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলো তার পরিবার।

যেভাবে আটক হয়েছিলেন মাসরি: তার পরিবার ও ঘনিষ্টজনের বরাত দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আই জানায়, তিনি ব্যবসায়িক কাজের জন্য বুধবার রিয়াদ এসেছিলেন। বুধবার সন্ধ্যায় তিনি আরব ব্যাংকের বোর্ড মিটিংয়ে অংশ নেন। এরপর রিয়াদ এয়ারপোর্ট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে কী কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা স্পষ্ট নয়।

কে এই মাসরি? মাসরি একজন বিখ্যাত শিল্পপতি। তিনি ইসরায়েলের দখলকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের নাবলুস এলাকার অধিবাসী। ১৯৩৭ সালের ২ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণকারী আল মিসরির আবাসন, হোটেল ও ব্যাংকিং খাতে বিপুল বিনিয়োগ রয়েছে।

২০১২ সালে আল-মাসরি আরব ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন। জর্ডান সৌদি আরব ও ফিলিস্তিনে তার ব্যাপক বিনিয়োগ রয়েছে। যার কারণে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

সূত্র: আল-জাজিরা ও মিডলইস্ট আই, মিডলইস্ট মনিটর

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.