আপনি পড়ছেন

ইয়েমেনকে ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা করার কথা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। কিন্তু চলতি বছরের মার্চে সেটি বন্ধ করে দেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার পররাষ্ট্র দপ্তরে একটি চিঠি পাঠিয়ে সেই সহায়তা আবার দেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে মার্কিন কংগ্রেস।

donald trump 19মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

ফরেন পলিসি ম্যাগাজিনের বরাত দিয়ে আজ শুক্রবার মিডল ইস্ট মনিটরের খবরে বলা হয়, চিঠিতে ফ্লোরিডার প্রতিনিধি এবং পররাষ্ট্র বিষয়ক প্যানেলের মধ্যপ্রাচ্যের উপকমিটির সভাপতি টেড দেচের নেতৃত্বে অন্তত অর্ধশতাধিক গণতান্ত্রিক আইনজীবী স্বাক্ষর করেছেন।

চিঠিতে আইন প্রণয়নকারীরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন যে, ইয়েমেনিয়ানদের জন্য সহায়তা বন্ধ করায় সেখানে মানবিক বিপর্যয় আরো বেড়ে গেছে। কারণ অধিকাংশ নাগরিকই খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা ভুগছে এবং বেঁচে থাকার জন্য করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।

এই চিঠিটি এমন সময়ে এলো যখন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশটিতে চলমান মানবিক বিপর্যয় দূরীকরণে প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করার এবং সংঘাতের রাজনৈতিক সমাধান প্রদানে অবদান রাখতে মার্কিন প্রশাসনের ওপর মানবিক ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর চাপ বাড়ছে।

aden yemen stcযুদ্ধ বিধ্বস্ত ইয়েমেন

গত মার্চ মাসে মার্কিন প্রশাসন ইয়েমেনের জন্য বার্ষিক সহায়তায় ৭৩ মিলিয়ন ডলার কেটে নিয়েছিল। এক্ষেত্রে তাদের শঙ্কা ছিল- ইরান সমর্থিত হুথি গোষ্ঠী এই সহায়তা গ্রহণ করবে এবং বিতরণ বন্ধ করে দিতে পারে।

এদিকে জাতিসংঘ সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, ইয়েমেনে মানবিক সংকট নিরসনের জন্য প্রয়োজনীয় ২ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার তহবিল প্রয়োজন।

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.