ট্রাম্পের দাদাকে জার্মানি থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো!

যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাদা জার্মানি থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন বলে সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে।  গত শতকের শুরুর দিকে এই ঘটনা ঘটে।  ১৯০৫ সালে জার্মানিতে থাকতে চাওয়ার একটি আবেদনপত্র থেকে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।  

ট্রাম্পের দাদা দক্ষিণ জার্মানির কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করে চিঠি লিখেছিলেন, তাকে যেন বহিষ্কার করা না হয়।  তবে সেনাবাহিনীতে যোগ না দেওয়ার অভিযোগে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিলো।

জার্মান ম্যাগাজিন ‘বিল্ড’-এ প্রকাশিত ওই চিঠিটি ট্রাম্পের দাদা ফ্রেডরিক ট্রাম্প জার্মানিতে থাকার জন্য বেভারিয়ার প্রিন্স রিজেন্ট লিওপোল্ড বরাবর ইস্যু করেছিলেন।  মাত্র ১৬ বছর বয়সে ফ্রেডরিক ট্রাম্প ভাগ্যান্বেষণে আমেরিকার উদ্দেশ্যে পা বাড়িয়েছিলেন।

ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, পশ্চিম আমেরিকায় মদ এবং পতিতালয়ের ব্যবসা করে সিনিয়র ট্রাম্প বেশ অর্থ-বিত্ত কামিয়েছিলেন।  একসময় খনিজ সম্পদ ব্যবসায়ও তিনি নিজেকে জড়ান।

তবে বিয়ের পর তার বউ অসুস্থ্ হয়ে পড়লে তাকে নিয়ে আবারও জার্মানি ফিরে যেতে চেয়েছিলেন ট্রাম্পের দাদা।  কিন্তু ফিরতে চাইলেও তাকে ওই দেশ থেকে বহিষ্কার করায় আইনি জটিলতার সম্মুখীন হন তিনি।

মার্কিন নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্পের ইউরোপ বিদ্বেষী নীতিগুলোর মূখ্য কারণ হিসাবে তার দাদার বিতাড়িত হওয়ার ঘটনাও একটি কারণ বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আপনি আরো পড়তে পারেন

খালেদার নাইকো দুর্নীতি মামলা চলতে আর বাধা নেই

জাপানে আবারও ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প

পুকুরে পানির নিচ থেকে অদ্ভুত আলো, নানা জল্পনা-কল্পনা

আহমদ শফীর মাধ্যমেই কওমী মাদরাসার স্বীকৃতি দিবেন প্রধানমন্ত্রী

এবার টয়লেট নিয়ে ভাবছেন বিল গেটস