বিশ্বব্যাপী ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন

নতুন বছর ২০২৩ সালকে স্বাগত জানিয়েছে বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ। নববর্ষের আগমনে লন্ডন সেজেছে নতুন সাজে। নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে জমকালো উদযাপনে মেতে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর, ফিলিপাইনের ম্যানিলা, চীনের বেইজিং ও সাংহাই, সিঙ্গাপুর, তাইওয়ানের তাইপেই এবং অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও পার্থ। বিবিসির খবর।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনি

নতুন বছরকে প্রথমে স্বাগত জানায় প্রশান্ত মহাসগারের কিরিটিমাটি দ্বীপ। এরপর নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে স্কাই টাওয়ার থেকে আতশবাজি শুরু হয়। অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী সিডনিতেও নতুন বছরকে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাগত জানানো হয়। হারবার ব্রিজ, অপেরা হাউস সাজে নতুন সাজে।

লন্ডনে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে এক লাখ মানুষ টিকিট কেটে টেমস নদীর তীরে অনুষ্ঠানে জড়ো হয়। মধ্যরাতের বিগবেনে সময়ের কাঁটার ঐতিহাসিক অবস্থান বদলানোর দৃশ্য দেখতে দেখতে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে ব্রিটিশরা।

নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে নববর্ষের উদযাপন মহামারির আগের মতোই ছিল জ্বলজ্বলে। দুই বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো পহৃণমাত্রায় নববর্ষ উদযাপন হয়েছে এখানে। মহামারিতে নানা রাষ্ট্রীয় সীমাবদ্ধতা ছিল। ১৫ হাজারের বেশি মানুষ একসাথে নববর্ষ উদযাপন করতে পারেনি। কিন্তু এবারে বর্ষবরণ ছিল একেবারে জমকালো। এখানে নববর্ষের অনুষ্ঠানে বল ড্রপ দেখতে ভিড় দেখা গেছে।

নববর্ষে ইউক্রেন যুদ্ধে অবদান রাখা বেশ কয়েকজনকে সম্মাননা জানিয়েছে কিয়েভ। এই তালিকায় রয়েছেন কিয়েভে নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রহৃদহৃত মেলিন্ডা সিমন্স এবং মস্কোয় নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রহৃদহৃত ডেবোরাই ব্রনার্ট।

তারা দুজনই যুদ্ধ শুরুর পর ইউক্রেনের পক্ষে গুরুত্বপহৃর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। সিমন্স অনেকের সাথে কিয়েভ ত্যাগ করেনি জীবনের ঝুঁকি থাকলেও। সম্মাননা পেয়েছেন ক্যামব্রিজশায়ারের আয়া লিয়েন হুড, তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের জন্য ১ লাখ ৯০ হাজার পাউন্ড সংগ্রহ করেছিলেন।