আপনি পড়ছেন

পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলিল আব্বাস জিলানি বলেছেন, ফিলিস্তিনের বিষয়ে পাকিস্তানের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন মধ্যস্থতায় শিগগিরই সৌদি-ইসরায়েল শান্তি চুক্তি হতে যাচ্ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ।

flag pakistan and israelইসরায়েল ও পাকিস্তানের পতাকা

২৮ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের বিষয়ে পাকিস্তানের অবস্থান গতকালও একই ছিল, আজও একই আছে এবং ভবিষ্যতেও একই রকম থাকবে। আমাদের নীতি ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের সঙ্গে যুক্ত।' 

তিনি আরও বলেছেন, ‘পাকিস্তান ইসরায়েল রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়নি। বরং ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমান্তের ভিত্তিতে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানাচ্ছি আমরা।' 

এদিকে জলিল আব্বাস জিলানি ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের সঙ্গে কাশ্মিরিদের তুলনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার পাকিস্তানের কাছে কাশ্মিরের ইস্যুটির মতোই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি বলি, ফিলিস্তিনি এবং কাশ্মিরিদের ইস্যু একই, তবে উভয়কেই সমর্থন করা আমাদের জাতীয় স্বার্থের অংশ হয়ে যায়।' 

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান এবং মরক্কো। গত সপ্তাহে একটি সাক্ষাতকারে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান জানিয়েছিলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে একটি চুক্তির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে তার দেশ। 

সূত্র: আরব নিউজ

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.