আপনি পড়ছেন

সকল মুসলমানের উপর আল্লাহ তায়ালা রোজাকে ফরজ করেছেন। এ ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালা কোরআন শরীফে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন। আল্লাহ কোরআনে বলেন,

‘রমজান সেই মাস, যে মাসে কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে মানুষের হিদায়াতের জন্য এবং সুস্পষ্ট পথনির্দেশ ও হক্ব বাতিলের পার্থক্যকারী হিসাবে। তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ মাস (রমজান) পাবে সে যেন রোজা রাখে।’

(আল কুরআন, সূরা বাক্বারাহ, আয়াত নং ১৮৫)

 

হযরত মোহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও ছওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখে, তার বিগত দিনের সকল গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’

- বুখারী শরীফ

 

রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয়। এছাড়া যিনি রোজা রাখেন তাঁর জন্য ফেরেশতাগন ইফতারের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে থাকেন। যাবতীয় পাপ কাজে প্ররোচনা দানকারী শয়তানকে আল্লাহ এ মাসে শৃংখলাবদ্ধ করে রাখেন।

রমজানের বরকতে আল্লাহ তায়ালা শুধু এই মাসের জন্য প্রতিদিন তাঁর জান্নাতকে সুসজ্জিত করেন। তারপর এ মাসেই জান্নাতের সকল দ্বারসমূহ খুলে দেন তিনি। অপরদিকে জাহান্নামের দ্বারগুলি বন্ধ করে রাখেন।

আপনি আরও পড়তে পারেন

আসছে রহমতের মাস রমজান

‘রোজায় ঈমানদারদের রিজিক বাড়িয়ে দেয়া হয়’

 

গুগল নিউজে আমাদের প্রকাশিত খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন...

খেলাধুলা, তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, দেশ-বিদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ সহ সর্বশেষ খবর