প্রযুক্তির কল্যাণে অনেক কিছুই আজ সহজ। টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের শ্রম আর মেধা দিয়ে তৈরি করেছে আধুনিক বিশ্ব। অনেকেই এসব টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম জেনে থাকেন কিন্ত তাদের শুরুর গল্পটা অজানা। সেই অজানা গল্প জানলে অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। আজ আপনাদের জানাবো নোকিয়া ও স্যামসাংয়ের শুরুর গল্প।

nokia samsungনোকিয়া ও স্যামসাং

বিশ্বে নোকিয়ার মতো খুব অল্প কিছু প্রতিষ্ঠান আছে, যারা কেবল সাধারণ জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপনই করেনি বরং বিশ্বে এনেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মোবাইল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোকিয়া কর্পোরেশন তেমনই একটি সুপরিচিত নাম। ১৮৬৫ সালে ফিনল্যান্ডে এর জন্ম।

প্রতিষ্ঠানটি বহন করা যায় এমন ডিভাইস উৎপাদন করে। প্রধান উৎপাদিত পণ্য মুলত মোবাইল ফোন। পৃথিবীতে ফোন ব্যবহারকারী এমন একজনও হয়ত পাওয়া যাবে না, যিনি নোকিয়া মোবাইল সম্পর্কে জানে না।

nokia 5310নোকিয়া মোবাইল

ফিনল্যান্ডের ব্র্যান্ড নোকিয়া মোবাইল ফোন বিক্রি করার আগে বিভিন্ন আইটেম বিক্রি করতো। এর মধ্যে রয়েছে- টয়লেট পেপার, টায়ার, কম্পিউটার এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স। ২০১১ সাল পর্যন্ত নোকিয়া বিশ্বের সর্ববৃহৎ মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী কোম্পানি ছিল।

অন্যদিকে, স্যামসাং গ্রুপ দক্ষিণ কোরীয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। এরা বিভিন্ন খাতে ব্যবসা করে থাকে, উল্লেখযোগ্য হচ্ছে স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স। এটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। স্যামস্যাং শুধু মোবাইলের ব্যবসাই করে না পাশাপাশি আরো অনেক কিছুর ব্যবসা করে। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হল জাহাজ নির্মাণকেন্দ্র।

স্মার্টফোন এবং ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট স্যামসাংয়ের যাত্রা ১৯৩৮ সালের মার্চ মাসে, একটি মুদি দোকান হিসেবে। ষাটের দশকে স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স শিল্পে প্রবেশ করে।

Stay ahead of the curve with the latest news and insights on technology, mobile computing, laptops, and outer space. Our team of expert writers brings you in-depth analysis of the latest trends and breakthroughs, along with hands-on reviews of the newest gadgets and devices. From the latest smartphones to the mysteries of the cosmos, we've got you covered.