কয়েক বছর আগেও হাতে থাকা মোবাইল ফোনটিকে শুধু কথা বলার যন্ত্র হিসেবেই ভাবা হত। কিন্তু সেই ধারণা এখন পুরনো। নতুন প্রজন্মের কাছে তো বটেই, গত প্রজন্মের শিক্ষিত মানুষের কাছেও মোবাইল এখন ব্যক্তিগত সহকারীর মতো প্রয়োজনীয়। মোবাইল বা স্মার্টফোন ছাড়া এখন একটি দিনও আপনার পক্ষে কাটানো সম্ভব নয়। শিক্ষার্থী থেকে শুরু নানা পেশার সব মানুষের কাছেই অতীব প্রয়োজনীয় এই স্মার্টফোন। দিনে দিনে তাই বেড়েই চলেছে স্মার্টফোনে গ্রহণযোগ্যতা। বেড়ে চলছে ব্যবহারকারীর সংখ্যাও।

আন্তর্জাতিক একটি সংবাদ মাধ্যম একটি প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের ৬৪ শতাংশ নাগরিকই স্মার্টফোন ব্যবহার করেন নিজেদের সার্বক্ষণিকভাবে অনলাইনে রাখার জন্য। একই ধরনের ফলাফল জানিয়েছে আমেরিকা ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'পিউ পাংকচার্স'। তারাও জানিয়েছে, আমেরিকার বেশির ভাগ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী নিজেদের বেশি সময় অনলাইনে রাখার জন্যই স্মার্টফোন ব্যবহার কারেন।

সহজে বহন করা যায় বলেও স্মার্টফোন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করছে। পৃথিবীর যে সব অঞ্চলে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা সহজলভ্য নয়, সেসব অঞ্চলে ইন্টারনেট ব্যবহারের ধারণা পাল্টে দিয়েছে স্মার্টফোন। একটি স্মার্টফোন ও মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সংযোগ সাথে থাকা মানেই পুরো একটি কম্পিউটার হাতে নিয়ে ঘোরা। যা দিয়ে পৃথিবীর সাথে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগের সাথে করে ফেলা যায় অন্যান্য কাজও। 

 

আপনি আরো পড়তে পারেন

নিরাপদ রাখুন ফেসবুক

স্মার্টফোনের বহনযোগ্য চার্জার

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস চলবে সব জায়গায়

Stay ahead of the curve with the latest news and insights on technology, mobile computing, laptops, and outer space. Our team of expert writers brings you in-depth analysis of the latest trends and breakthroughs, along with hands-on reviews of the newest gadgets and devices. From the latest smartphones to the mysteries of the cosmos, we've got you covered.