এক নজরে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে লজ্জার রেকর্ডগুলো

টি-টোয়েন্টি মানেই রানের বন্যা আর জমজমাট লড়াই। আধুনিক ক্রিকেটে বেশ জনপ্রিয় এই সংক্ষিপ্ত সংস্করণ। তারপরও কখনো কখনো এক পেশে হয়ে যায় ম্যাচগুলো। রচিত হয় নতুন নতুন ইতিহাস। এক নজরে দেখে নেয়া যাক টি-২০ ক্রিকেটের কিছু লজ্জার রেকর্ড। 

টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে কম ৩৯ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ডটি নেদারল্যান্ডসের। ২০১৪ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালে টি-২০ বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে মাত্র ৩৯ রানে অল আউট হয় ডাচরা। তাদের ইনিংসটির স্থায়িত্ব ছিল মাত্র ১০.৩ ওভার।

এক ওভারে সর্বোচ্চ মানে প্রতিটি বল ওভার বাউন্ডারি হওয়ার রেকর্ডটি রয়েছে ইংল্যান্ডের ফাস্ট বোলার স্টুয়ার্ট ব্রডের দখলে। ২০০৭ বিশ্বকাপে এই ব্রডের প্রতিটি বল ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন ভারতের তারকা ব্যাটসম্যান যুবরাজ সিং।

টি-২০ ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ১০ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন শ্রীলঙ্কার শ্রীলঙ্কার তিলকরত্নে দিলশান। অথচ তিনি এই সংস্করণের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক।

এক ম্যাচে সর্বোচ্চ অতিরিক্ত দেয়ার রেকর্ডটি দখলে রেখেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে এই দুই দলের বোলাররা ৪৫টি অতিরিক্ত রান দেন।

কোন বোলার তার নির্ধারিত ৪ ওভারে সর্বোচ্চ রান দেয়ার রেকর্ডটি দখলে রয়েছে আয়ারল্যান্ডের ব্যারি ম্যাকার্থির। তিনি ২০১৭ সালে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৪ ওভারে ৬৯ রান দেন। 

এক টানা ম্যাচ হারার রেকর্ডটি অবশ্য জিম্বাবুয়ের দখলে। ২০১০ থেকে ২০১৩ সালে তিন বছরে টানা ১৬টি ম্যাচে কোন জয় পায়নি জিম্বাবুইয়ারা। 

টি-টোয়েন্টিতে পিছিয়ে থাকা জিম্বাবুয়ের দখলে রয়েছে আরো একটি লজ্জার রেকর্ড। এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি শূন্য রানে আউট হওয়ার ঘটনাটিও জিম্বাবুয়ের দখলে। গেইলদের বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে জিম্বাবুয়ের ছয়জন ব্যাটসম্যান রানের খাতা না খুলেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। 

এরকম আরো অনেক রেকর্ডই আছে। সেগুলো না হয় আরেকদিন জানা যাবে।