আপনি পড়ছেন

অন্যান্য ইবাদতের মতো কুরবানিও মহান আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের অন্যতম একটি উপায়। কুরবানি একটি ইবাদত। সেই হযরত ইবরাহিম (আ.) এর সময় থেকে আজ পর্যন্ত কুরবানি চালু রয়েছে।

eid ul azha

কুরবানি প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্রি কুরআন শরিফে বলেন, “‘তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় কর ও পশু কুরবানি কর।” সূরা কাওসার, আয়াত নং ২।

অন্য এক আয়াতে আল্লাহ বলেন, “বল, আমার সালাত, আমার কুরবানি, আমার জীবন ও আমার মরণ জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই উদ্দেশ্যে। তাঁর কোন শরীক নাই এবং আমি এর জন্য আদিষ্ট হয়েছি আর আমিই প্রথম মুসলিম।” সূরা আনআম, আয়াত নং ১৬২-১৬৩।

কুরবানির মাহাত্ম্য প্রসঙ্গে মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘বারা ইবনে আযিব রাদি আল্লাহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈদের সলাতের পর কুরবানির পশু জবেহ করল তার কুরবানি পরিপূর্ণ হল ও সে মুসলিমদের আদর্শ সঠিকভাবে পালন করল।’ বুখারি শরিফ – ৫৫৪৫, মুসলিম শরিফ – ১৯৬১।

গুগল নিউজে আমাদের প্রকাশিত খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন...

খেলাধুলা, তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, দেশ-বিদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ সহ সর্বশেষ খবর