তৃতীয় ধাপে আ.লীগের ৬৪ মেয়র প্রার্থী যারা

পৌর নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ৬৪ জন মেয়র প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় গতকাল শনিবার এই তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লোগো

তৃতীয় ধাপে ৬৪ মেয়র প্রার্থী হিসেবে যারা মনোনয়ন পেয়েছেন তারা হলেন- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল। রাজবাড়ীর পাংশায় মো. ওয়াজেদ আলী। শরীয়তপুরের নড়িয়ায় মো. আবুল কালাম আজাদ ও ভেদরগঞ্জে আবদুল মান্নান হাওলাদার এবং জাজিরায় অধ্যাপক আবদুল হক কবিরাজ। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে খন্দকার মো. জাহাঙ্গীর আলম। দিনাজপুরের হাকিমপুর পৌরসভায় এন এ এম জামিল হোসেন চলন্ত। নীলফামারীর জলঢাকায় মো. মোহসীন। কুড়িগ্রামের উলিপুরে মো. মামুন সরকার। বগুড়ার ধুনটে টি আই এম নুরুন্নবী, শিবগঞ্জে তৌহিদুর রহমান মানিক, গাবতলীতে মো. মোমিনুল হক (শিলু), কাহালুতে মো. হেলাল উদ্দিন কবিরাজ এবং নন্দীগ্রামে মো. আনিছুর রহমান।

যশোরের মনিরামপুরে কাজী মাহমুদুল হাসান; নড়াইলে আঞ্জুমান আরা, কালিয়ায় মো. ওয়াহিদুজ্জামান (হীরা)। চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে মো. গোলাম রাব্বানী বিশ্বাস। নওগাঁর ধামইরহাটে মো. আমিনুর রহমান এবং নওগাঁয় নির্মল কৃষ্ণ সাহা। রাজশাহীর মুন্ডুমালায় মো. আমির হোসেন (আমিন), কেশরহাটে মো. শহিদুজ্জামান। চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় মো. মতিয়ার রহমান। ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে মো. ফারুক হোসেন এবং কোটচাঁদপুরে মো. শাহাজান আলী। নাটোরের সিংড়ায় মো. জান্নাতুল ফেরদৌস। পাবনায় আলী মুর্তজা বিশ্বাস।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের লোগো

ভোলার বোরহানউদ্দিনে মো. রফিকুল ইসলাম এবং দৌলতখানে মো. জাকির হোসেন; বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে এস এম মনিরুল হক; খুলনার পাইকগাছায় সেলিম জাহাঙ্গীর; সাতক্ষীরার কলারোয়ায় মো. মনিরুজ্জামান; বরগুনায় মো. কামরুল আহসান (মহারাজ) এবং পাথরঘাটায় মো. আনোয়ার হোসেন আকন।

টাঙ্গাইলে এস এম সিরাজুল হক, মির্জাপুরে সালমা আক্তার, ভূঞাপুরে মো. মাসুদুল হক মাসুদ, সখীপুরে মো. আবু হানিফ আজাদ এবং মধুপুরে মো. সিদ্দিক হোসেন খান। কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে মো. শওকত উসমান এবং মুন্সীগঞ্জে মোহাম্মদ ফয়সাল। জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে মো. মনির উদ্দিন। শেরপুরের নকলায় মো. হাফিজুর রহমান এবং নালিতাবাড়ীতে মো. আবু বক্কর সিদ্দিক। নেত্রকোনার দুর্গাপুরে মো. আলা উদ্দিন। ময়মনসিংহের ভালুকায় এ কে এম মেজবাহ্ উদ্দিন, ত্রিশালে মো. নবী নেওয়াজ সরকার, গৌরীপুরে মো. শফিকুল ইসলাম হবি এবং ঈশ্বরগঞ্জে মো. হাবিবুর রহমান।

সিলেটের গোলাপগঞ্জে মোহাম্মদ রুহেল আহমদ এবং জকিগঞ্জে মো. খলিল উদ্দিন। মৌলভীবাজারে মো. ফজলুর রহমান। বরিশালের গৌরনদীতে মো. হারিছুর রহমান এবং মেহেন্দিগঞ্জে কামাল উদ্দিন খান। ঝালকাঠির নলছিটিতে আ. ওয়াহেদ খান। পিরোজপুরের স্বরূপকাঠীতে মো. গোলাম কবির। কুমিল্লার লাকসামে মো. আবুল খায়ের, বরুড়ায় মো. বক্তার হোসেন এবং চৌদ্দগ্রামে মো. মীর হোসেন মীরু।

নোয়াখালীর চৌমহনীতে আক্তার হোসেন এবং হাতিয়ায় কে এম ওবায়েদ উল্যাহ। লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে মো. আবুল খায়ের পাটওয়ারী। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে আ স ম মাহবুব উল আলম এবং ফেনীতে মো. নজরুল ইসলাম স্বপন।