আপনি পড়ছেন

মুক্তি ও সৌভাগ্যের রজনী শবে বরাত। দুনিয়ার পাপী বান্দারা মহান প্রভুর ক্ষমার বৃষ্টিতে ভেজার আশায় জায়নামাজে বসে থাকেন এ রাতে। দীর্ঘ রজনীর কোনো এক মুহূর্তে যদি মাবুদ রাব্বানার এক ফোটা মাগফিরাত ভাগ্যে জুটে যায়, তাহলেই জীবন সফল।

eidul azhaফাইল ছবি

একাধিক হাদিসে শবে বরাতকে ক্ষমার রজনী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এ রাতে আল্লাহ তায়ালা অগণিত বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। তিরমিজি শরিফের এক হাদিস রাসুল (সা.) আয়শাকে (রা.) উদ্দেশ্য করে বলেন, হে আয়শা! মধ্য শাবানের রাতে আল্লাহ তায়ালা বনি কালব গোত্রের মেষের পশমের সমপরিমাণ বান্দাকে ক্ষমা করে দেন।

মুহাদ্দিসরা বলেন, ওই সময় বনি কালব গোত্রের মোষের সংখ্যা ছিল ৩০ হাজার। তিরমিজি, হাদিস নম্বর ৭৩৯; ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১৩৭৯।

বরকতময় এ রজনীতে আল্লাহ তায়ালা তিন শ্রেণির মানুষকে ক্ষমা করবেন না বলে হাদিস শরিফে উল্লেখ রয়েছে।

রাসুল (স.) বলেছেন, ‘মধ্য শাবানের রাতে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিকুলের দিকে বিশেষ রহমতের দৃষ্টিতে তাকান। এ রাতে আল্লাহর রহমতের দরিয়ায় জোয়ার আসে। তিনি সবাইকে ক্ষমার চাদরে ঢেকে নেন।

তবে মুশরিক, হিংসুক এবং বিদ্বেষপোষণকারীদের কপালে বিশেষ ক্ষমা জুটে না।’ সহি ইবনে হিব্বান, হাদিস নম্বর ৫৬৬৫; শোয়াবুল ইমান, হাদিস নম্বর ৬৬২৮।

গুগল নিউজে আমাদের প্রকাশিত খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন...

খেলাধুলা, তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, দেশ-বিদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ সহ সর্বশেষ খবর