করোনাকালে বদলে গেছে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তির আসন। জেফ বেজোসকে টপকে আসনটি এবার দখল করেছেন ইলন মাস্ক। এ দুজনের প্রথমজন বৈশ্বিক ই-কমার্স ও অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা, দ্বিতীয়জন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা।

tesla ceo elon muskইলন মাস্ক

সিএনবিসি জানায়, ইলন মাস্কের সম্পদের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার। তার পরের অবস্থানে থাকা জেফ বেজোসের বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ১৮ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। ২০১৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সেরা ধনী ছিলেন তিনি।

ব্লুমবার্গ ও বিবিসি জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে টেসলার শেয়ারের দাম হঠাৎ করেই বেড়ে যায়। টেসলার শেয়ার ৪ দশমিক ৮ শতাংশ করে বাড়ায় শীর্ষ ধনী বনে যান ইলন মাস্ক। ফলে নতুন বছরে নতুন শীর্ষ ধনীর উত্থান হলো বিশ্বে।

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় নিজস্ব ভঙ্গিতে টুইটারে ‘কী অদ্ভুত’ লিখেছেন ইলন মাস্ক। অপর এক টুইটে তিনি জানান, তার উপার্জিত অর্থের প্রায় অর্ধেক পৃথিবীর সমস্যা মোকাবেলায় রেখেছেন। বাকি অর্ধেক দিয়ে মঙ্গলগ্রহে একটি স্বনির্ভর শহর গড়তে ব্যয় করবেন। কোনো উল্কার আঘাতে বা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে অথবা নিজেরাই পৃথিবীকে ধ্বংস করে ফেললে সব প্রাণীর জীবনযাপন অব্যাহত থাকবে সেই মঙ্গল শহরে।

jeff bezosজেফ বেজোস

গত বছর ইলন মাস্কের সম্পদ বেড়েছে ১৬০ বিলিয়ন ডলার। করোনাকালে তার টেসলার ইলেকট্রিক গাড়ির চাহিদা বাড়ায় হু হু করে বেড়েছে সম্পদের পরিমাণ। যদিও মাত্র দেড় বছর আগে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার কমায় বিশাল লোকসানে পড়েছিলেন মাস্ক।

এর আগে গত বছরের জুলাইয়ে ওয়ারেন বাফেটকে পেছনে ফেলে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় সপ্তম স্থান দখল করেছিলেন ইলন মাস্ক। পরে বিল গেটসকে হটিয়ে এ তালিকার দ্বিতীয় স্থানও দখলে নেন তিনি।

Stay ahead of the curve with the latest news and insights on technology, mobile computing, laptops, and outer space. Our team of expert writers brings you in-depth analysis of the latest trends and breakthroughs, along with hands-on reviews of the newest gadgets and devices. From the latest smartphones to the mysteries of the cosmos, we've got you covered.