রিলায়েবল কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি এবং বুরাক কমোডিটি এক্সচেঞ্জ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্বর্ণ ব্যবসা শুরু করেন সাকিব আল হাসান। প্রতিষ্ঠান দুটি কমোডিটি এক্সচেঞ্জের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমতি নেয়নি। তাই তারকা ক্রিকেটারের দুই প্রতিষ্ঠানের কাছে এর ব্যাখ্যা চেয়েছে বিএসইসি।
স্বর্ণ ব্যবসায় নেমেছেন সাকিব
২০২১ সালে সাকিব জানান, বৈধভাবে স্বর্ণ আমদানি এবং বিক্রির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে বুরাক কমোডিটি এক্সচেঞ্জের যাত্রা শুরু হয়েছে। এরপর চলতি বছরের ২২ এপ্রিল বনানীতে শো রুম উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ দলের সাবেক এই অধিনায়ক।
রিলায়েবল কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি এবং বুরাক কমোডিটি এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। আগামী ২৫ মের মধ্যে চিঠির ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও দেওয়া হয়েছে সেই চিঠির অনুলিপি।