আপনি পড়ছেন

মরণঘাতী করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। অবস্থা গুরুতর হলে তাকে হাসপাতালেও ভর্তি করা হয়েছিল। সেই সময় তাকে সুস্থ করে তুলতে চিকিৎসকরা কী কী করেছেন সে অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন তিনি।

british pm boris jonshon recoveredব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন

ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য সানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বরিস জনসন বলেন, আমার যেকোনো শারীরিক পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল হাস্পতালের চিকিৎসকরা। সেখানে আমাকে লিটারে লিটারে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছিল।

তিনি বলেন, হাসপাতালে থাকা অবস্থায় দুটো বিষয় আমাকে খুব ভাবিয়ে তুলেছে। এক, মানুষের কষ্ট দূর করা। দুই, যুক্তরাজ্যকে যে করেই হোক আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা। পরিস্থিতি আমার জন্য অনেক কঠিন ছিল এটা আমি অস্বীকার করতে পারি না। সুস্থ জীবনে ফিরতে পারবো কি না তা নিয়েও মনে সন্দেহ দানা বেঁধেছিল।

গত মার্চের শেষ দিকে ৫৫ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর শরীরে করোনাভাইরাসের জীবাণু শনাক্ত করা হয়। কিন্তু শারীরিকভাবে সুস্থ থাকায় প্রথম দিকে তিনি হাসপাতালে যাননি। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটেই আইসোলেশনে ছিলেন অন্তত দশ দিন।

এরপর তার অবস্থার অবনতি হলে লন্ডনের সেন্ট টমাস হাসপাতালের আইসিইউতে (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) স্থানান্তর করে অক্সিজেন সাপোর্টে রাখা হয়।

গত ৭ এপ্রিল বরিস জনসনের অবস্থার উন্নতি হলে তাকে আইসিইউ থেকে সাধারণ বেডে স্থানান্তর করা হয়। এরপর ১২ এপ্রিল তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান।

বরিস বলেন, আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। কারণ এখনো অনেক মানুষ আছেন যারা এই রোগে থেকে সেরে উঠতে পারেনি।

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.