আপনি পড়ছেন

ব্রেক্সিটের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বেরিয়ে গেছে ব্রিটেন। কিন্তু বাপ-ছেলে অর্থাৎ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও তার বাবা স্ট্যানলি জনসন এই ইস্যুতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন। সে কারণে এখন ব্রিটেন ছেড়ে ফ্রান্সের নাগরিক হতে চান স্ট্যানলি।

sanly jonson britainফ্রান্সের নাগরিক হতে চান বরিস জনসনের বাবা স্ট্যানলি জনসন

জানা গেছে, ব্রেক্সিট পছন্দ করেন না স্ট্যানলি। তাই তিনি আর যুক্তরাজ্যে থাকতে চান না। বরং ফ্রান্সের নাগরিক হওয়ার জন্য আবেদন করবেন বলে জানিয়েছেন।

জার্মান গণমাধ্যম ডয়চে ভেলে বলছে, ইইউতে থাকা না থাকা নিয়ে চার বছর আগে অর্থাৎ ২০১৬ সালে যখন গণভোট হয়েছিল, তখন তিনি থাকার পক্ষেই ভোট দিয়েছিলেন।

এ ব্যাপারে স্ট্যানলির বক্তব্য, তিনি বরাবরই ইউরোপিয়ান ছিলেন। ইংরেজরা ইউরোপিয়ান নয়, এ কথা আপনি কখনোই বলতে পারেন না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যোগ থাকা জরুরি।

boris jhonson hospitalব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন

কিন্তু প্রশ্ন হলো- যুক্তরাজ্য থেকে তিনি কেন ফ্রান্সের নাগরিক হতে চান। এ ব্যাপারে স্ট্যানলি ফরাসি রেডিও আরটিএল-কে বলেছেন, আমার দিদিমা ফরাসি ছিলেন। আমার মায়ের জন্মও ফ্রান্সে। সুতরাং আপনি আমাকে ফরাসিই বলতে পারেন।

অবশ্য ডিসেম্বরেই টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্ট্যানলি বলেছিলেন যে, এখন তিনি তার অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। ব্রেক্সিটের পক্ষে তিনিও। তবে ব্রেক্সিট সম্পন্ন হওয়ার পর তিনি এখন আবার আগের কথাই বলছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বরিস জনসনের বাবার বয়স এখন ৮০ বছর। এক সময় ইইউ পার্লামেন্টের সদস্য ছিলেন তিনি।

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.