আপনি পড়ছেন

রোজা রাখার পর অবশ্যই খারাপ কাজ হতে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। এছাড়া রোজার মূল উদ্দেশ্য কখনোই অর্জন হবে না। যারা রোজা রাখে কিন্তু মিথ্যাচার, অভিশাপ প্রদান, মারামারি, গীবত ইত্যাদি বর্জন করে না, তাদের রোজা কবুল হবে না। রোজা রাখার উদ্দেশ্য কেবলমাত্র পানাহার থেকে বিরত নয়, বরং সব খারাপ কাজ থেকেই নিজেকে বিরত রাখতে হবে।

ramadan big

মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন,

‘হে মানুষ, তোমরা যারা ঈমান এনেছো! তোমাদের ওপর রোজাকে ফরজ করা হয়েছে, যেমনিভাবে করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্বপুরুষদের ওপর। যাতে করে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ (আল কুরআন, সূরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৩)

হযরত মোহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,

‘যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলা ও এর ওপর আমল করা বর্জন করে না ও মূর্খতা পরিহার করে না, তার পানাহার হতে বিরত থেকে উপবাস করা আল্লাহর নিকট প্রয়োজন নেই।’ (বুখারী শরীফ)

সুতরাং রোজা রাখার পর নিজেকে সংশোধন করাটাও রমজান মাসের আমলের মধ্যে পড়ে। তাই এই মাসে পাপ কাজ থেকে বিরত থেকে আল্লাহকে খুশি করলে নিজের পরকালের সঞ্চয় সমৃদ্ধ হয়।

আপনি আরও পড়তে পারেন

অপচয়কারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না

রমজান সম্পর্কিত কয়েকটি হাদীস

সেহরি ও ইফতারেই রয়েছে বরকত

গুগল নিউজে আমাদের প্রকাশিত খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন...

খেলাধুলা, তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, দেশ-বিদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ সহ সর্বশেষ খবর