আপনি পড়ছেন

সুবিশাল দুটি যুদ্ধা জাহাজ তৈরি করছে ব্রিটিশ নৌবাহিনী। এই জাহাজ বহন করতে পারবে ৬৭ হাজার টন ওজন। ব্রিটিশ নৌবাহিনীর কর্মকর্তারা মনে করেছেন, জাহাজ দুটি তৈরি করা শেষ হলে ‘শত্রুরা’ সব সময় ভয়ের মধ্যে থাকবে।

english navy making tow big war ship

ইংল্যান্ড ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, জাহাজ দুটি থেকে এক দিনে একশর বেশি বিমান উঠা নামা করতে পারবে। যার ফলে যুদ্ধের সময় বাড়তি সুবিধা পাবে ব্রিটিশরা।

ব্রিটিশ নৌবাহিনী আশা করছে, ২০২১ সালের মধ্যেই জাহাজ দুটি ব্যবহার উপযোগী হয়ে উঠবে। তাদের মতে, আইএস বা এ ধরনের বড় সন্ত্রাসী গোষ্ঠিকে উৎখাত করতেই জাহাজ দুটি ব্যবহার করা হতে পারে। কিন্তু আইএস এতোটাই শক্তিশালি কিনা, যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এতো প্রকাণ্ড জাহাজের প্রয়োজন?

এ বিষয়ে অবশ্য কোনো মতামত প্রকাশ করেনি ব্রিটিশ নৌবাহিনী। তবে কি অন্য কিছুর শঙ্কা থেকেই এতো বড় যুদ্ধ প্রস্তুতি গ্রহণ করছে তারা? সেটাও এখন অন্যান্য দেশের জন্য মাথা ব্যথার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ব্রিটিশ নৌবাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা সিমন পেটিট অবশ্য একটু ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শত্রুকে যুদ্ধে পরাজিত করার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো তাদের যুদ্ধ বন্ধ করা। আমরা সেটা মাথায় রেখেই জাহাজ দুটি বানাচ্ছি। আমরা যদি শত্রু পক্ষের দিকে জাহাজ দুটি নিয়ে রওনা দেই, তবে তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার আগে দ্বিতীয়বার ভাববে।’

আপনি আরো পড়তে পারেন

রাশিয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্র

চার বাংলাদেশি সেনা পেলেন জাতিসংঘের ‘ড্যাগ হ্যামারশল্ড’

কার জন্য রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন?

ভারতের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড

Get the latest world news from our trusted sources. Our coverage spans across continents and covers politics, business, science, technology, health, and entertainment. Stay informed with breaking news, insightful analysis, and in-depth reporting on the issues that shape our world.

360-degree view of the world's latest news with our comprehensive coverage. From local stories to global events, we bring you the news you need to stay informed and engaged in today's fast-paced world.

Never miss a beat with our up-to-the-minute coverage of the world's latest news. Our team of expert journalists and analysts provides in-depth reporting and insightful commentary on the issues that matter most.